TOP GUIDELINES OF ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

Top Guidelines Of ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

Top Guidelines Of ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

Blog Article

ইহুদী জাতির ইতিহাস (পর্ব পনেরো): রাহাব ও দুই গুপ্তচরের কাহিনী

পাকিস্তানের বিশ্বখ্যাত কাওয়ালি শিল্পী নুসরাত ফতেহ আলী খানের পরিবার গত ৮০০ বছর ধরে বাবা ফরিদ উদ্দিন গঞ্জে শকরের মাজারের সাথে যুক্ত।

প্রসিদ্ধ খাবার: লুচি, গাজরের হালুয়া, টক ভাজি

ভ্রমণ সংক্রান্ত যে কোন তথ্য ও আপডেট জানতে ফলো করুন আমাদের ফেসবুক পেইজ এবং জয়েন করুন আমাদের ফেসবুক গ্রুপে।

প্রসিদ্ধ খাবার: খাসির গ্লাসি ও কাচ্চি।

ঢাকার নামকরণ নিয়ে হাজারো ইতিহাস ও ধারণা কথিত আছে। বলা হয় রাজা বল্লাল সেন নির্মিত ঢাকেশ্বরি মন্দির নামের ঢাক + ঈশ্বরী থেকে ঢাকা শব্দের উৎপত্তি। ঢাকার ইতিহাস যেন অতলস্পর্শী চাদর মুড়ানো ঠিক যেন নির্দিষ্ট গন্তব্যহীন পথের ভ্রমণকাহিনী।

ঐতিহ্যের নগরী ঢাকার বয়স বাড়ার সাথে সাথে সমৃদ্ধ হয়েছে এখানকার খাবারের ইতিহাস। বিভিন্ন সময়ে দ্রাবিড়, তুর্কি, পারসীয়, আফগান, পর্তুগিজ এবং ইংরেজ জাতি আগমণের মাধ্যমে এই উপমহাদেশের খাবারের সাথে যুক্ত হয়েছে সেই সব দেশের রান্নার বিভিন্ন অনুষঙ্গ, বৈচিত্রতা, স্বাদ এবং বাহারি পদ। ঢাকা শহরও সেই ধারাবাহিকতা থেকে বাদ যায়নি। ধীরে ধীরে পোলাও, বিরিয়ানি, কালিয়া, কোরমা, শিক-শামি এবং টিক্কা কাবাবের হাত ধরে ঢাকায় প্রসার ঘটে চটপটি, ফুচকা, দইবড়া, পেশোয়ারি কাবাবের।

প্রসিদ্ধ খাবার: জাফ্রান বাদামের শরবত, চিকেন টিক্কা, লাবাঙ।

প্রসিদ্ধ খাবার: কাচ্চি বিরিয়ানি, বোরহানি ও আলু বোখারার সস

মাহফিল-ই-সামাকে হাজার বছরের ঐতিহ্য উল্লেখ করে তিনি বলেন, “সুফি এবং সিনিয়র ধর্মগুরুগণ জিকির আজকারের সমাবেশ ডাকতেন, কিন্তু হযরত আমীর খসরু যখন এতে ঢোলক, তবলা, পাখোয়াজ, খঞ্জনি ও সেতারের মতো বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র যোগ করেন, তখন একে মাহফিল বলা হয়, এটিই কাওয়ালি।”

লালকুঠি (নর্থব্রুক হল)। বাংলায় ঔপনেবেশিক আমলে নির্মিত ভবন গুলার মধ্যে লালকুঠি অন্যতম। তৎকালীন ভারতবর্ষের গর্ভনর জেনারেল লর্ড নর্থথব্রুক ১৮৭৪ সালে ঢাকা সফরে আসেন এবং তার এই আগমন কে স্মরনীয় করে রাখার জন্য ঢাকার প্রখ্যাত ধনীব্যক্তি জমিদার টাউন হল ধাচের একটি হল নির্মানের উদ্যোগ নেন। পরবর্তীতে এইটি নর্থব্রুক হল বা লাল কুঠি নামে পরিচিত হয়। লাল বর্ণের রং হওয়ায় স্থানীয় মানুষরা একে লাল কুঠি বলে ডাকে। ভবনটির নির্মানশৈলিতে ইন্দো ইসলামিক স্থাপত্য রীতির সঙ্গে ইউরোপীয়-রেনেসাঁ click here উত্তর স্থাপত্য রীতির চমৎকার মিশেল ঘটেছে। বর্তমানে এই স্থাপনাটি ঢাকা পৌরসভা কতৃত্ত্বভার গ্রহণ করেন।

তার মতে, আধুনিক পশ্চিমা বাদ্যযন্ত্রের সঙ্গে ঐতিহ্যবাহী কাওয়ালির মিশেলের কারণেই আজ সাত বছর থেকে ৭০ বছর বয়সী মানুষ কাওয়ালি শুনছেন।

কেমন লেগেছিলো সেই অভিজ্ঞতা জানাতে পারেন মন্তব্য করে।

৫৭. মধ্য বাড্ডায় (গুদারাঘাট) নয়ন বিরিয়ানি হাউজের কাচ্চি, মোরগ পোলাও, তেহারি (স্পেশাল)।

Report this page